ভাষা ও সংস্কৃতি:
কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী, সুন্দরবন ও পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কাছাকাছি হওয়ায় এই অঞ্চলের ভাষার সাথে খুলনা বিভাগের প্রায়ই জেলার ভাষার অনেক মিল রয়েছে। আঞ্চলিক কথ্য ভাষার প্রচলন ও রয়েছে অনেক। তবে আঞ্চলিক ও চলিত ভাষার ব্যবহার বেশী। তাই ১৫/২০ কিলোমিটার দূরত্বের ব্যবধানে ভাষা ব্যবহার ও উচ্চারণে খুব বেশী পার্থক্য দেখা যায় না। প্রমিত চলিত ভাষার সাথে ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নের ভাষার কিছু পার্থক্য নিচের সারণীতে তুলে ধরা হলোঃ
প্রমিতচলিতভাষায়উচ্চারণ | ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরআঞ্চলিকউচ্চারণ | ক্রম | প্রমিতচলিতভাষায়উচ্চারণ | ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরআঞ্চলিকউচ্চারণ |
করেছি | করিছি | ০১ | ভালোআছিস? | ভালোআছো |
খেয়েছি | খাইছি | ০২ | ভিক্ষা | বিক্কে |
দিয়েছি | দিছি | ০৩ | পথ | নাস্তা |
রেখেছি | রাখিছি | ০৪ | টাকা | টাহা |
গিয়েছি | গেছি/গিছি | ০৫ | কোনটা | কোনডা |
দেখেছি | দেখিছি | ০৬ | এবার | এবারা |
বলেছি | কোইছি | ০৭ | কথা | কতা |
বলিসনি | কোইসনি/ কোলিনি | ০৮ | দুপুর | দুফোর |
দ্যাখেন/ দেখেন | দ্যহেন/ দ্যাহেআ/ দেহো | ০৯ | গোছল(স্নান) | স্যান |
দেখছিনা | দেকতিছিনা | ১০ | ছোটশিশু | নুনু |
এখন | এ্যহোন | ১১ |
|
|
যেতে | যাতি | ১২ |
|
|
খেলতেযাবিনা? | খেলতিযাবি? | ১৩ |
|
|
শাশুড়ি | শাড়ি | ১৪ |
|
|
দেখিস | দেহিস | ১৫ |
|
|
সাহিত্য-সংস্কৃতি
সাহিত্য যুগ, জগত ও জীবনের অনকৃতি। সাহিত্যিক জীবনের অনুকারক, সমাজের রূপকার।একজন সাহিত্যিক তার চারপাশে যা কিছু ঘটতে দেখেন তাই থেকে রচনা করেন তার অপরূপ সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টিটাই হচ্ছে সংস্কৃতি। কোন এলাকার সংস্কৃতির মাঝে ঐ এলাকার ব্যক্তি-পরিবার-গোত্র-সমাজ তথা জাতির চরিত্র ফুটে ওঠে। সেজন্যই সংস্কৃতি হলো জাতির দর্পন। ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরসাংস্কৃতিক ভাবে সমৃদ্ধ। এই উপজেলার মানুষ সাধারণভাবে অসাম্প্রদায়িক, শান্তিপ্রিয় এবং অতিথি পরায়ন। প্রাচীনকাল হতে খেলাধুলা-সাহিত্য-গীত-চিত্রকলা ইত্যাদি চর্চার জন্য এই উপজেলা সুবিদিত। ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরসাংস্কৃতিক অঙ্গনে নাটক-যাত্রা-নৃত্য-সঙ্গীত-আবৃত্তি আয়োজিত হয়। উল্লেখযোগ্য লোকজ উৎসবের মধ্যে রয়েছে মেলা-পার্বণ-ঈদ অনুষ্ঠান। ক্রিড়ার মধ্যে রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, হা-ডু-ডু, কেরামবোর্ড ইত্যাদি খেলা।
কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী, সুন্দরবন ও পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কাছাকাছি হওয়ায় এই অঞ্চলের ভাষার সাথে খুলনা বিভাগের প্রায়ই জেলার ভাষার অনেক মিল রয়েছে। আঞ্চলিক কথ্য ভাষার প্রচলন ও রয়েছে অনেক। তবে আঞ্চলিক ও চলিত ভাষার ব্যবহার বেশী। তাই ১৫/২০ কিলোমিটার দূরত্বের ব্যবধানে ভাষা ব্যবহার ও উচ্চারণে খুব বেশী পার্থক্য দেখা যায় না। প্রমিত চলিত ভাষার সাথে ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নের ভাষার কিছু পার্থক্য নিচের সারণীতে তুলে ধরা হলোঃ
প্রমিতচলিতভাষায়উচ্চারণ | ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরআঞ্চলিকউচ্চারণ | ক্রম | প্রমিতচলিতভাষায়উচ্চারণ | ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরআঞ্চলিকউচ্চারণ |
করেছি | করিছি | ০১ | ভালোআছিস? | ভালোআছো |
খেয়েছি | খাইছি | ০২ | ভিক্ষা | বিক্কে |
দিয়েছি | দিছি | ০৩ | পথ | নাস্তা |
রেখেছি | রাখিছি | ০৪ | টাকা | টাহা |
গিয়েছি | গেছি/গিছি | ০৫ | কোনটা | কোনডা |
দেখেছি | দেখিছি | ০৬ | এবার | এবারা |
বলেছি | কোইছি | ০৭ | কথা | কতা |
বলিসনি | কোইসনি/ কোলিনি | ০৮ | দুপুর | দুফোর |
দ্যাখেন/ দেখেন | দ্যহেন/ দ্যাহেআ/ দেহো | ০৯ | গোছল(স্নান) | স্যান |
দেখছিনা | দেকতিছিনা | ১০ | ছোটশিশু | নুনু |
এখন | এ্যহোন | ১১ |
|
|
যেতে | যাতি | ১২ |
|
|
খেলতেযাবিনা? | খেলতিযাবি? | ১৩ |
|
|
শাশুড়ি | শাড়ি | ১৪ |
|
|
দেখিস | দেহিস | ১৫ |
|
|
সাহিত্য-সংস্কৃতি
সাহিত্য যুগ, জগত ও জীবনের অনকৃতি। সাহিত্যিক জীবনের অনুকারক, সমাজের রূপকার।একজন সাহিত্যিক তার চারপাশে যা কিছু ঘটতে দেখেন তাই থেকে রচনা করেন তার অপরূপ সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টিটাই হচ্ছে সংস্কৃতি। কোন এলাকার সংস্কৃতির মাঝে ঐ এলাকার ব্যক্তি-পরিবার-গোত্র-সমাজ তথা জাতির চরিত্র ফুটে ওঠে। সেজন্যই সংস্কৃতি হলো জাতির দর্পন। ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরসাংস্কৃতিক ভাবে সমৃদ্ধ। এই উপজেলার মানুষ সাধারণভাবে অসাম্প্রদায়িক, শান্তিপ্রিয় এবং অতিথি পরায়ন। প্রাচীনকাল হতে খেলাধুলা-সাহিত্য-গীত-চিত্রকলা ইত্যাদি চর্চার জন্য এই উপজেলা সুবিদিত। ৬নং তালা সদর মডেল ইউনিয়নবাসীরসাংস্কৃতিক অঙ্গনে নাটক-যাত্রা-নৃত্য-সঙ্গীত-আবৃত্তি আয়োজিত হয়। উল্লেখযোগ্য লোকজ উৎসবের মধ্যে রয়েছে মেলা-পার্বণ-ঈদ অনুষ্ঠান। ক্রিড়ার মধ্যে রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, হা-ডু-ডু, কেরামবোর্ড ইত্যাদি খেলা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস